১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া গুলো সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। অল্প পুঁজি থাকলে ১০ হাজার টাকা দিয়েই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। বর্তমানে কম টাকা দিয়ে অনেক ধরনের ব্যবসা করে ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করা যায়।
আপনারা হয়তো ভেবে থাকেন কম টাকা দিয়ে ব্যবসা করা সম্ভব নয়, এটা ভুল ধারণা। বর্তমানে মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়েই ব্যবসা করা সম্ভব।
১০ হাজার টাকা দিয়ে কি ধরনের ব্যবসা করা যেতে পারে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আর্টিকেলটিতে থাকছে। তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকো দশ হাজার টাকায় ব্যবসা গুলোর আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন।
১০ হাজার টাকা দিয়ে আপনি প্রাথমিকভাবে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন, তবে সময়ের সাথে ধীরে ধীরে পুঁজির পরিমাণ বাড়াতে হবে। তাহলে আপনার ব্যবসাটি বড় করে তুলতে পারবেন। ব্যবসার মূল চালিকাশক্তি হলো মূলধন।
এজন্য অবশ্যই ব্যবসাতে পুঁজির পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে। এছাড়াও ব্যবসা করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কৌশল ও চিন্তা ভাবনা থাকতে হবে।
আর সঠিক পরিশ্রম করার মাধ্যমেই ব্যবসা করে সফলতা অর্জন করা যাবে। আপনার 10 হাজার টাকায় ব্যবসা করার মানসিকতা থাকে তাহলে আর্টিকেলটি হতে যাচ্ছে আপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় হলো ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া।
আরো পড়ুনঃ টাকা ইনকাম করার অ্যাপ
আরো পড়ুনঃ ২০ টাকা ডিপোজিট করে ইনকাম করার উপায়
যেসব ব্যক্তিরা ১০০০০ টাকায় ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন তাদেরকে আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে কিছু আইডিয়া দেওয়ার চেষ্টা করব, আশা করছি ব্যবসার আইডিয়াগুলোর মধ্য থেকে আপনার কিছু ব্যবসা পছন্দ হতে পারে।
আপনার পছন্দ অনুযায়ী ব্যবসা শুরু করুন আর পরিশ্রম করে কাজ করুন তাহলেই ব্যবসা করে আর্থিকভাবে সফল হতে পারবেন। নিম্নে বিস্তারিতভাবে ব্যবসার আইডিয়াগুলো দেখানো হলো।
ব্যবসাকে দুই ভাগে ভাগ করতে পারেন। এক প্রকার ব্যবসা আপনি অনলাইনে ঘরে বসে করতে পারবেন। আর আরেক ধরনের ব্যবসা অফলাইনে ঘরের বাইরে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে করতে হয়। অনলাইন ভিত্তিক যে ধরনের ব্যবসা গুলো মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করা যায় তার তালিকা তুলে ধরা হলোঃ
আপনার নিজস্ব পণ্য অথবা পাইকারি দামে পণ্য ক্রয় করে বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে বিক্রি করার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে ফেসবুক ও অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন।
পাইকারি কম দামে মাত্র ১০ হাজার টাকায় পণ্য ক্রয় করে অনলাইন প্লাটফর্মে বিক্রয় করে ব্যবসা শুরু করা যায়। এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু স্ট্রাটেজি মনে রাখতে হবে। প্রথমত অনলাইন প্লাটফর্মে বা মার্কেটপ্লেসে আপনার ব্যবসার পরিচিতি বাড়াতে হবে। এর জন্য অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্য নিবেন।
কী করবেনঃ
একটি ফেসবুক পেজ বা ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুলে পণ্য বিক্রি শুরু করুন। প্রথমে একটি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে ফোকাস করুন, যেমনঃ মেয়েদের ফ্যাশন জুয়েলারি, বাচ্চাদের খেলনা, মোবাইল এক্সেসরিজ, বা ঘরোয়া ডেকোর আইটেম।
কীভাবে শুরু করবেনঃ
স্থানীয় পাইকারি বাজার বা ওয়েবসাইট থেকে কিছু স্যাম্পল কিনুন, মানসম্মত ছবি তুলুন এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করুন। প্রি-অর্ডার সিস্টেম চালু করে অগ্রিম টাকা নিয়ে অর্ডার ডেলিভারি দিলে প্রাথমিক বিনিয়োগ আরও কমবে।
আনুমানিক লাভঃ একটি পণ্য ২০০ টাকায় কিনে ৪০০-৫০০ টাকায় বিক্রি করলে ভালো মুনাফা অর্জন সম্ভব।
বর্তমানে youtube চ্যানেলে যেকোনো ধরনের ভিডিও বানিয়ে google এডস এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা যায়। ইউটিউবে এখন সকলকে মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিচ্ছে।
বর্তমানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মানুষজন ইউটিউব এর উপর অনেকটা নির্ভরশীল। নতুন কোন কিছু শিখতে চাইলে সকলেই ইউটিউবে সার্চ করে থাকে।
এজন্য আপনি ইউটিউব প্লাটফর্মকে ব্যবহার করে নির্দিষ্ট আকর্ষণীয় কোন বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করে টাকা উপার্জন করুন। ঘরে বসে আনুষঙ্গিক কম্পিউটার অথবা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে এই কাজগুলো করা যাবে। এর জন্য সামান্য ১০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।
বর্তমানে আমাদের দেশে হাতে তৈরি ঘর সাজানো জিনিসপত্র ও সামগ্রী ব্যবসা খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বর্তমানে মাঝারি আকারে হস্তশিল্প সামগ্রী তৈরি করে অনলাইনে বিক্রয় করছে।
আপনাদের নির্দিষ্ট কোন সামগ্রী তৈরি করা দক্ষতা থাকে তাহলে সেগুলো ঘরে বসে তৈরি করুন এবং অনলাইন প্লাটফর্মের মার্কেটপ্লেসের বিক্রয় করে টাকা উপার্জন করুন। মাত্র দশ হাজার টাকা দিয়ে এই ব্যবসাটি করা যাবে, শুধুমাত্র আপনি আনুষঙ্গিক সামগ্রীগুলো ক্রয় করবেন।
কী করবেনঃ মোমবাতি, সাবান, ঝুমকো ইয়াররিং, পেপার ফ্লাওয়ার, মাটির জিনিসপত্র, বা সুইয়ের কাজ তৈরি করে বিক্রি করুন।
কীভাবে শুরু করবেনঃ ইউটিউব থেকে শিখে নিন। কাঁচামাল কিনে তৈরি করুন এবং অনলাইনে বা স্থানীয় ক্রাফট শপে বিক্রি করুন।
আনুমানিক লাভঃ শ্রম ও ডিজাইনের মূল্য যুক্ত হয় বলে লাভ অনেক গুণ বেশি।
বর্তমানে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা অনলাইন লার্নিং এর দিকে ঝুঁকে পড়ছে। সকলেই এখন ঘরে বসে অনলাইনে প্রাইভেট পড়তে চেয়ে থাকে।
আপনি অনলাইন প্লাটফর্মে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষাদান করে অনলাইন প্রাইভেট সেন্টার খুলতে পারেন। অনলাইন প্রাইভেট সেন্টার খুলে অনেকেই প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করছে।
বর্তমানে যুবকদের জন্য অনলাইন প্রাইভেট সেন্টার একটি স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া। যে সকল যুবকরা পড়াশোনা ভালো তারা চাইলে অনলাইনে শিক্ষকতা করতে পারেন।
আপনি যদি কোন একটি বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে সেই বিষয়টি শিক্ষার্থীদের শেখাতে পারেন। এভাবে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান করে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন।
কী করবেনঃ আপনি যে বিষয়ে দক্ষ (যেমনঃ ইংরেজি, গণিত, প্রোগ্রামিং, গিটার বাজানো) সেটা অনলাইনে শেখান। জুম, স্কাইপ বা Google Meet-এর মাধ্যমে ক্লাস নিন।
কীভাবে শুরু করবেনঃ ফেসবুকে গ্রুপ খুলে বা বন্ধুদের মাধ্যমে প্রচার করুন। একটি নির্দিষ্ট সিলেবাস ও ফি স্ট্রাকচার সেট করুন।
আনুমানিক লাভঃ মাসে ৫ জন শিক্ষার্থী থাকলেও ৫,০০০+ টাকা আয় সম্ভব।
অনলাইনে বেকারি খুলে ভালো ধরনের ব্যবসা করা সম্ভব। আপনি যদি কুকিজ , কেক ও ডেজার্ট সম্পর্কিত খাবার গুলো বানাতে পারেন তাহলে অনলাইন থেকে ভালো পরিমাণ আয় করতে পারবেন। অনলাইনে এই ধরনের খাবারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বিশেষ করে বর্তমানে মেয়েরা অনলাইন বেকারির ব্যবসা করে সফল হচ্ছে।
যারা মেয়েদের ঘরে বসে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাদেরকে বলব অনলাইন বেকারির ব্যবসা শুরু করুন।
এই ব্যবসাটি মেয়েদের জন্য খুবই উপযুক্ত। মানসম্মত কেক , বিস্কুট ও কুকিজ ইত্যাদি তৈরি করে ডেলিভারি দিয়ে অনলাইনে বেকারি ব্যবসা খুলতে পারেন। অনলাইনে বেকারি ব্যবসা পরিচালনার জন্য ফেসবুকসহ youtube এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন।
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন আমার কাছে সেরা মনে হয়েছে। কারণ এটি ঘরে বসে অনলাইনে করা সম্ভব। যদি আপনি একজন বেকার হয়ে থাকেন তাহলে ঘরে বসে কম্পিউটার ব্যবহার করে গ্রাফিক্স ডিজাইন সার্ভিস প্রদান করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
অনলাইনে প্রচুর গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজের ডিমান্ড রয়েছে, আপনি যদি একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে প্রচুর অর্থ আয় করতে পারবেন।
কী করবেনঃ লোগো ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, বিজ্ঞাপনের ডিজাইন ইত্যাদি তৈরি করে দিন।
কীভাবে শুরু করবেনঃ ক্যানভা, অ্যাডোবি এক্সপ্রেসের মতো ফ্রি টুল ব্যবহার করুন। Fiverr, Upwork-এর মতো মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলে গিগ তৈরি করুন।
আনুমানিক লাভঃ একটি লোগো ডিজাইনের জন্য ১,০০০-৫,০০০ টাকা পর্যন্ত চার্জ করা সম্ভব।
আপনার যদি কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন থাকে তাহলে খুব সহজেই বাংলা আর্টিকেল অথবা কনটেন্ট রাইটিং করেই অনলাইন থেকে ব্যাপক টাকা আয় করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে এই কনটেন্ট রাইটিং কাজটি শিক্ষার্থীদের মাঝে খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। স্টুডেন্টরা প্রায় এই ধরনের কনটেন্ট রাইটিং কাজের খোঁজ করে থাকে।
মাত্র ১২০০ থেকে ২০০০ শব্দের কনটেন্ট লিখেই প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করা সম্ভব। কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য অবশ্যই এসইও ও ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে।
যদি আপনি একজন দক্ষ কনটেন্ট রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে ফাইবার মার্কেটপ্লেস সহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রতিদিন ১০০০ থেকে ২ হাজার টাকার বেশি আয় করতে সক্ষম হবেন।
কী করবেনঃ বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ বা ব্যবসায়ীদের জন্য কনটেন্ট লিখে দিতে পারেন। অথবা নিজেই একটি ব্লগ বা YouTube চ্যানেল শুরু করে Adsense বা Affiliate Marketing থেকে আয় করতে পারেন।
কীভাবে শুরু করবেনঃ একটি niche সেট করুন যাতে আপনি দক্ষ (যেমন: টেক, স্বাস্থ্য, অর্থ)। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট খুলুন।
আনুমানিক লাভঃ ৫০০ শব্দের একটি আর্টিকেলের জন্য ৩০০-৮০০ টাকা পেতে পারেন।
বাড়িতেই বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় খাবার তৈরি করে সেগুলো গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারেন। এই কাজটি করার জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইন প্লাটফর্ম হিসেবে রয়েছে ফেসবুক। ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে হোমমেড খাবার ডেলিভারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
সামনের কিছু টাকা খরচ করে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে নিজের ব্যবসার প্রচার করবেন। আপনার খাবার যদি স্বাস্থ্যসম্মত হয়ে থাকে তাহলে এই ব্যবসাটি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যাবে। এভাবে বাড়িতে আকর্ষণীয় খাবার তৈরি করুন এবং অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিন।
কী করবেনঃ বাড়িতে তৈরি করে কেক, বিস্কুট, আচার, চাটনি, নান-রুটি, বা রেডিমেড মসলার পেস্ট বিক্রি করুন।
কীভাবে শুরু করবেনঃ প্রথমে বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের মধ্যে শুরু করুন। প্যাকেজিং সুন্দর করুন এবং হোয়াটসঅ্যাপ বা ফেসবুকে ছবি শেয়ার করুন।
আনুমানিক লাভঃ কাঁচামালের দামের উপর ভিত্তি করে ৫০-১০০% লাভ থাকে।
১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে বই বিক্রির ব্যবসা অনলাইনে শুরু করতে পারেন। বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে বই বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে। অর্থাৎ অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে আপনি বই গ্রাহকদের কাছে বিক্রয় করতে পারবেন।
অনেক প্ল্যাটফর্ম এই ধরনের সার্ভিস প্রধান করে থাকে যেমনঃ rokomari.com। এই প্লাটফর্মটির সাহায্যে বই বিক্রির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনি বিভিন্ন ধরনের পুরাতন বই সংগ্রহ করে অথবা নতুন বই ক্রয় করে সেগুলো বেশি দামে বিক্রি করতে পারেন।
মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা করতে চান তাহলে ঘরে বসেই মোমবাতি তৈরির ব্যবসা করুন। ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের ডেকোরেটিভ বা সুগন্ধি মোমবাতি তৈরি করে বাজারজাত করুন। বর্তমান সময়ে এই ব্যবসাটি অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
আপনার যদি আকর্ষণীয় ডিজাইনের মোমবাতি তৈরি করার দক্ষতা থাকে তাহলে আকর্ষণে মোমবাতি তৈরি করে অনলাইনের মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে ডেলিভারি করে টাকা আয় করতে পারেন।
ঘরে বসেই বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে অর্ডার গ্রহন করুন এবং সঠিকভাবে পণ্যটি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে টাকা আয় করুন। এভাবেই ১০ হাজার টাকা দিয়ে মোমবাতি তৈরি ব্যবসা করা সম্ভব।
অফলাইনে অথবা ঘরের বাইরে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করে টাকা উপার্জন করতে পারেন। অফলাইনে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করা যায় যেগুলো আপনি মাত্র দশ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে শুরু করতে পারবেন। ১০ হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করে ধীরে ধীরে পুঁজি বৃদ্ধি করতে হবে।
তাহলে অফলাইনে ব্যবসা করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন কৌশল ও সঠিক উপায় অনুযায়ী কাজ করলে ব্যবসা করে প্রচুর অর্থ আয় করতে পারবেন। নিম্নে অফলাইন ভিত্তিক ১০ হাজার টাকায় ২৫টি ব্যবসার আইডিয়া গুলোর তালিকা তুলে ধরা হলোঃ
শাকসবজির ব্যবসা শুরু করে অনেকেই ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করছে। আপনি স্থানীয় কৃষকদের কাছ থেকে শাক-সবজি কিনে, বাজার বা পাড়ায় সরাসরি বিক্রি করতে পারেন। এতে করে দ্রুত শাকসবজি পণ্যগুলো বিক্রয় করতে পারবেন এবং খুব সহজেই টাকা উপার্জন করা যাবে।
১০ হাজার টাকারও কম মাত্র ৫০০০ টাকা দিয়েই এই শাকসবজি বিক্রি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। পাইকারি বাজার থেকে কম দামে শাকসবজি ক্রয় করুন এবং বাজার মূল্যে বিক্রি করার চেষ্টা করুন।
বিভিন্ন দোকানে গিফট প্যাকেজিং সার্ভিস দিতে পারেন। তাছাড়া নিজেই ছোট্ট একটি দোকান খুলে সেখানে গিফট প্যাকেজিং সার্ভিস গুলো গ্রাহকদের দিতে পারেন। অনেকেই গিফট প্যাকেজিং করার জন্য দোকানে দিয়ে থাকে। এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে আপনি আকর্ষণীয় গিফট প্যাকেজিং করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন।
তাছাড়া গিফট প্যাকেজিং সার্ভিসটি অনলাইনে পর্যন্ত দিতে পারবেন। অর্থাৎ অনলাইন এর মাধ্যমে কাজগুলো নিতে পারবেন। আপনার যদি আকর্ষণীয়ভাবে গিফট প্যাকেজিং করার দক্ষতা থাকে তাহলে এই কাজটি করে ভালো পরিমাণ আয় করতে পারবেন। আর মনে রাখবেন উপহার সামগ্রী সুন্দরভাবে প্যাকেজিং করতে পারলেই গ্রাহক সংখ্যা বাড়তে থাকবে।
স্থানীয়ভাবে কম দামে ফুল সংগ্রহ করে ফুলের তোড়া তৈরি এবং বিক্রি করতে পারেন। সামান্য ১০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে ফুলের দোকান দিয়ে ব্যবসাটি আপনি করতে পারবেন। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ফুলের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
অনেকেই বিয়ে বাড়ির জন্য ফুল নিয়ে যায়, তাছাড়াও প্রিয়জনকে খুশি করার জন্য ফুল গিফট করে থাকে। এজন্য ফুলের প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে। আপনি বাজারের ভালো একটি লোকেশনে ফুলের দোকান দিয়ে ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
আকর্ষণীয় ডিজাইনের ফোন কেস, হেডফোন, বা অন্যান্য এক্সেসরিজ বিক্রি করতে পারেন। এই ব্যবসাটি করে সহজেই প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যাবে। কারণ বর্তমানে সকলেই নিজেদের ফোন আকর্ষণীয় করার জন্য বিভিন্ন ধরনের এক্সেসরিজ ব্যবহার করে থাকে।
আপনি যদি আকর্ষণীয় ডিজাইনের মোবাইল ফোনের এক্সেসরিজ সংগ্রহ করতে পারেন তাহলে সেগুলো বিক্রি করে ভালো ধরনের ব্যবসা করে তুলতে পারবেন। প্রথমত বাজারে দোকান ভাড়া নিবেন।
এরপর সকল ধরনের মোবাইল ফোনের এক্সেসরিজ দোকানে সংগ্রহ করবেন। মোবাইল ফোনে এক্সেসরিজ গুলো বিক্রি করার জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রির সংখ্যা অনেকটা বৃদ্ধি পাবে।
১০ হাজার টাকায় ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে মোবাইল রিচার্জ ও সিম কার্ড ব্যবসাটি অনেকের কাছে ভালো মনে হয়েছে। আপনারা চাইলে কম পুঁজিতে মোবাইল রিচার্জ বা সিম বিক্রির দোকান দিতে পারেন। সিম কোম্পানির সাথে চুক্তি করে এই ব্যবসাটি কম পুঁজিতেই শুরু করা যাবে। আর এই ব্যবসাটি আপনার জন্য অনেকটা লাভজনক হতে পারে।
কারণ বর্তমানে সকলেই মোবাইল সিমের ফোনে ব্যালেন্স রিচার্জ করার জন্য দোকানে গিয়ে থাকে। এজন্য আপনি যদি ভালো একটি পজিশনের দোকান ভাড়া নিয়ে মোবাইলই চার্জ এবং সিম কার্ড বিক্রির ব্যবসা করতে পারেন তাহলে ব্যাপক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
নিজের বাড়ির আঙিনায় অথবা বাড়ির আশেপাশে খোলা জায়গা থাকলে সেখানে প্লান্ট নার্সারি তৈরি করে ব্যবসা করতে পারেন। নার্সারিতে বিভিন্ন ধরনের গাছের চারা তৈরি করে সেগুলো বাজার মূল্যে বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারেন। অনেক ব্যক্তিরাই এখন নিজ বাড়িতে নার্সারি তৈরি করে ব্যবসা করছে। নার্সারিতে ছোট ছোট টব বা গাছের চারা মজুদ রাখবেন।
এগুলো বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করা যাবে।১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া সমূহের মধ্যে প্লান্ট নার্সারি ব্যবসাটি বর্তমানে অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কারণ এই ব্যবসা করার জন্য খুব একটা বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না। আর কম খরচে সকল সরঞ্জাম ও জিনিসপত্র নিয়ে ব্যবসাটি শুরু করা যায়।
১০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করতে চান তাহলে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং ব্যবসা শুরু করুন। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস প্রদান করে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারেন, বিশেষ করে আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের কোনো বিষয়ে দক্ষতা থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং জড়িত সার্ভিসগুলো প্রদান করেই আপনি ঘরে বসে প্রচুর অর্থ আয় করতে পারবেন।
বর্তমানে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস দেওয়ার জন্য অনেক প্লাটফর্ম পেয়ে যাবেন। সেগুলোতে আপনার ফ্রিল্যান্সিং স্কিল দেখানোর চেষ্টা করুন। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অবশ্যই কম্পিউটার এর প্রয়োজন হবে। পাশাপাশি ভালো মানের ইন্টারনেট স্পিড থাকতে হবে। এজন্য আপনার কিছু টাকা খরচ হতে পারে, মূলত ভালো মানের ওয়াইফাই লাগাতে হবে।
আপনি নিজের দোকানে অথবা অনলাইনে বাচ্চাদের ডায়াপার, খেলনা বা জামাকাপড় বিক্রি করতে পারেন। এ ব্যবসাটি অনেকেই বর্তমানে করছে। এই ব্যবসা করার জন্য বেশি পুঁজির প্রয়োজন নেই। সামান্য ১০ হাজার টাকা খরচ করেই প্রোডাক্টগুলো ক্রয় করে ব্যবসা করতে পারবেন।
বাচ্চাদের প্রয়োজনীয় প্রোডাক্টগুলো দোকানে মজুদ রাখুন এবং সেগুলো বিক্রি করে টাকা আয় করুন।১০ হাজার টাকায় ২৫টি ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে এই ব্যবসাটি ভালোই লাভজনকভাবে করা যাবে।
আপনার দক্ষতা বা জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে একটি অনলাইন কোর্স তৈরি করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে সেই বিষয়টি নিয়ে কোর্স বানানোর চেষ্টা করুন। আর কোর্সগুলো অনলাইন প্লাটফর্ম বিক্রি করে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
বর্তমানে সকলেই অনলাইনে কোর্স করার চিন্তা ভাবনা করে থাকে। এজন্য আপনি অনলাইনে আকর্ষণীয় কোর্স তৈরি করুন এবং সেগুলো বিক্রি করে টাকা উপার্জন করুন।
রাস্তার পাশে ফাস্টফুডের এর দোকান দিয়ে সেখানে ফুচকা, চানাচুর, বা ভেলপুরির মতো জনপ্রিয় খাবার বিক্রি করতে পারেন। এটি একটি জনপ্রিয় ব্যবসা। যদি ১০ হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আমি বলব ফাস্ট ফুড খাবার বিক্রির ব্যবসা শুরু করুন।
বর্তমানে বেশিরভাগ যুবকেরা ফাস্টফুড খাবার খেতে পছন্দ করে থাকে। তারা প্রায়ই রাস্তার আশেপাশে দোকান থেকে ফাস্ট ফুড খাবার ক্রয় করে খেয়ে থাকে। এজন্য আমার মতে জনসমাগম এলাকায় ফাস্ট ফুডের দোকান খুলুন এবং সেখানে ফাস্টফুড খাবার তৈরি করে ব্যবসা শুরু করুন।
আপনি যদি একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটের হয়ে থাকেন তাহলে অনলাইনে সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস প্রদান করতে পারেন। আপনি চাইলে নিজের একটি রুম ভাড়া নিয়ে সেখানে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত সার্ভিস গুলো দিতে পারেন।
বর্তমানে ব্যবসা প্রসারের মূল চালিকা শক্তি হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। অর্থাৎ ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্য নিয়ে একটি ব্যবসাকে ভালোভাবে দাঁড় করানো সম্ভব।
তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আপনার ব্যবসা সম্পর্কে প্রচার করতে হলে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্য নিতে হবে। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি খুলুন এবং সার্ভিস গুলো দিয়ে টাকা আয় করুন।
বাড়িতেই মশলা গুঁড়া করে প্যাকেটজাত করে বিক্রয় করতে পারেন। ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে ব্যবসা করতে চাইলে প্যাকেট জাত মসলার ব্যবসা শুরু করুন। মসলা কিনে নিয়ে সেগুলো বাড়িতেই গুরু করে প্যাকেট করে দোকানে দোকানে সাপ্লাই দিয়ে ব্যবসাটি করতে পারেন।
অনেকেই এভাবে বাড়িতে বসে মসলা গুঁড়ো করে প্যাকেটজাত বিক্রি করে ব্যবসা শুরু করছে। তাই দশ হাজার টাকার ব্যবসা করলে মসলার ব্যবসা করতে পারেন।
ফল বা তাজা জুস বিক্রির একটি ছোট স্টল দিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। গরমকালে অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে এই ব্যবসাটি লাভজনকভাবে করা যায়। কারণ অতিরিক্ত গরমে সকলের প্রায়ই ঠান্ডা জুস অথবা ফলের রস খেতে পছন্দ করে থাকে। এজন্য আপনি ফল ও জুসের দোকান দিতে পারেন। এই ব্যবসাটি গ্রীষ্মকালে করলে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারে চাহিদা দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়াও কোম্পানিগুলো নতুন নতুন ফোন তৈরি করছে এবং পুরাতন ফোনগুলো বিভিন্ন সমস্যার কারণে সার্ভিসিং দোকানে দিতে হয়। বর্তমানে বাজারে মোবাইলের দোকানে আশেপাশে মোবাইল সার্ভিসের দোকান দেখতে পাবেন।
যদি আপনার মোবাইল সার্ভিসিং সম্পর্কিত দক্ষতা থাকে তাহলে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। সামান্য কিছু টাকা খরচ করে দোকান ভাড়া নিয়ে মোবাইল সার্ভিসিং করার মাধ্যমে অর্থ আয় করতে পারেন।
প্রথমত আমি বলব আপনি মোবাইল সার্ভিসিং শিখুন এবং তারপর দোকান ভাড়া নিয়ে ব্যবসাটি শুরু করুন। গ্রাহকদের সন্তুষ্ট করতে পারলেই আপনার দোকানের পরিচিতি বেড়ে যাবে এবং ব্যবসাটি অনেক বড় হতে থাকবে। আর দশ হাজার টাকা দিয়ে মোবাইল সার্ভিসিং রিলেটেড সরঞ্জামগুলো ক্রয় করা যাবে।
আপনি যদি সেলাইয়ের কাজ জানেন তাহলে দর্জির দোকান দিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। তাছাড়া বিভিন্ন আকর্ষণীয় ডিজাইনের কাপড় তৈরি করার মাধ্যমে দর্জির দোকান থেকে উপার্জন করতে পারবেন। কাপড় সেলাইয়ের জন্য মেশিনের প্রয়োজন হয় যেটি আপনি ১০ হাজার টাকার কমে কিনতে পারবেন।
এছাড়াও আনুষাঙ্গিক সরঞ্জামগুলো দশ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে যাবে। এভাবে দর্জির দোকান দিয়ে কাপড় সেলাই করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া গুলো আর্টিকেলটিতে স্টেপ বাই স্টেপ বিস্তারিত তথ্যসহ জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আপনি যদি ১০ হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারী পড়ুন। আমরা বেশ কিছু জনপ্রিয় ও সহজ ব্যবসাগুলো সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি,
যেগুলো অনুসরণ করে আপনি দশ হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা করে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। মূলত ব্যবসা করে বেশি টাকা উপার্জন করতে হলে অবশ্যই পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে। আর সঠিক গাইডলাইন মেনে কৌশল ব্যবহার করে ব্যবসা করলেই সফলতা পাওয়া যায়।
১০ হাজার টাকায় আপনারা আচার তৈরির ব্যবসা, ফলের জুসের দোকান, মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ ইত্যাদি ব্যবসা গুলো করতে পারেন। যেগুলো অতি সহজেই ভালোভাবে করা যায়।
হ্যাঁ অবশ্যই ১০ হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করা যায়। এখানে আপনারা টিফিন ক্যারিয়ার ব্যবসা, ব্লগিং, ফুড ডেলিভারি ব্যবসা করতে পারেন। এছাড়া আরো অনেক ধরনের ব্যবসা রয়েছে যেগুলো আমরা পুরো পোস্টে বিস্তারিত তুলে ধরেছি।
চাকরির পাশাপাশি আপনারা ব্লগিং শুরু করতে পারেন। আপনার এটি নিজের ওয়েবসাইট থাকবে সেখানে আপনি চাকরির পাশাপাশি লেখালেখি করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারেন।
ভালোভাবে কাজ করলে এবং পরিশ্রম করলে যেকোনো ব্যবসাতে ভালো অর্থ উপার্জন করা যায়। তবে বর্তমানে আইটি সার্ভিস ও প্রযুক্তি পরিষেবা ব্যবসা গুলো বেশি লাভজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। ১০ হাজার টাকায় কোন ব্যবসা ভালো?
10000 টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়?
চাকরির পাশাপাশি আর কি করা যায়?
কোন ব্যবসা বেশি লাভজনক?
আমি উদ্ভাস আইটির এডমিন, একজন অনলাইন ইনকাম ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক কনটেন্ট ক্রিয়েটর। অনলাইন আয়ের বাস্তব ও কার্যকরী উপায়, প্রযুক্তির আপডেট এবং ডিজিটাল দুনিয়ার নানা দিক নিয়ে আমি নিয়মিত আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। লক্ষ্য একটাই—পাঠকদের জন্য নির্ভরযোগ্য তথ্য তুলে ধরা।