• শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন |
  • English Version
ব্রেকিং নিউজঃ
মনোহরদীতে আম পারা কে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় একজন নিহত। একটি ভয়ঙ্কর রক্ত পিপাসু ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছে: মনোহরদীতে রিজভী মনোহরদীতে বীর আহম্মদ পুর গ্রামে কাছিটান খেলা উদ্বোধন করলেন ডেনমার্ক প্রবাসী আব্দুল্লাহ আল -শৈশব। মনোহরদীতে ওসি জব্বারকে সন্মাননা ক্রেস্ট প্রদান। মাদকের টাকা না পেয়ে নরসিংদির শিবপুরে ছেলের হাতে খু*ন হলেন মা। মনোহরদীতে এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসায় সিলিং ফ্যান, নলকূপ ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ। মনোহরদীতে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালঙ্কার, নগদ অর্থ লুট। মনোহরদী কেন্দ্রীয় বিএনপির অফিস উদ্বোধন করলেন আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল। মনোহরদীতে সন্ত্রাসীদের হামলায় বাড়ি ভাঙচুর ও দোকান লুটপাট। মনোহরদীতে আদালতের আদেশ অমান্য করে বাড়ি দখলের অভিযোগ।

মনোহরদীতে বাজারে অগ্নিকাণ্ড, ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি।

মোঃ হিমেল মিয়া মনোহরদী উপজেলা প্রতিনিধি। / ৩৬ Time View
Update : শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন

মনোহরদীতে বাজারে অগ্নিকাণ্ড, ৭০ লাখ টাকার ক্ষত।
মো হিমেল মিয়া।
মনোহরদী, নরসিংদী।

নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার চন্দনবাড়ি ইউনিয়নের চৌরাস্তা মৌলভী বাজারে ঘটে গেল একটি হৃদয়বিদারক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। বুধবার দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ৩টার দিকে এই আগুনের সূত্রপাত হয়, যা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে বাজারের একাংশে।
খবর পেয়ে মনোহরদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। তাদের সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দারাও যোগ দেন। প্রায় দুই ঘণ্টার আপ্রাণ চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। কিন্তু ততক্ষণে পুড়ে ছাই হয়ে যায় বাজারের ১২টি দোকান।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৭০ লাখ টাকা। আগুনে পুড়ে যাওয়া দোকানগুলোর মধ্যে ছিল মুদির দোকান, কাপড়ের দোকান, ইলেকট্রনিক্সের শোরুম ও ঔষধের ফার্মেসি।
মনোহরদী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মনির হোসেন জানান, “রাত সাড়ে ৩টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে দ্রুত দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় আমরা দুই ঘণ্টার মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।”
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, বাজার এলাকায় নিরাপদ বৈদ্যুতিক সংযোগ এবং পর্যাপ্ত অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় এ ধরনের দুর্ঘটনার ঝুঁকি সবসময়ই থেকে যায়।
এ ধরনের ঘটনা থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রশাসনের নজরদারি ও সচেতনতা বৃদ্ধির দাবি তুলেছেন তারা। বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন, বাজার ও জনবহুল এলাকায় নিয়মিত বৈদ্যুতিক লাইন পরিদর্শন এবং ফায়ার সেফটি ট্রেনিং আয়োজন জরুরি।
স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকেও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের তালিকা প্রস্তুত করে দ্রুত সহযোগিতা প্রদান করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Most Viewed Posts